কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার প্রাকৃতিক চিকিৎসা কি? - Easyanswer নোটিশঃ

আমরা লক্ষ্য করেছি যে ইউজাররা AI দিয়ে Content লিখে ওয়েবসাইটে সাবমিট করছে। এই ধরণের কন্টেন্ট আমরা কনো অবস্থা তে গ্রহণ করবো না। এবং ঐ ইউজারের একাউন্ট ডিলিট করা হবে।

Easyanswer-এ এখন ৫০০ পয়েন্ট অর্জন করলে ৫০টাকা পেমেন্ট পাওয়া যায় | তাই নিবন্ধন করা না থাকলে এখানে ক্লিক করে নিবন্ধন করুন। উত্তর করার পূর্বে অবশ্যই নীতিমালা পড়ুন
সহজ উত্তরে আপনাকে স্বাগতম ! এটি একটি প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক কমিউনিটি। এই সাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন
0 টি ভোট
91 বার প্রদর্শিত
"চিকিৎসা" বিভাগে করেছেন (373 পয়েন্ট)
কোষ্ঠকাঠিন্য হলে প্রাকৃতিক উপায়ে দূর করার কোন চিকিৎসা আছে কি? থাকলে জানান..

1 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (373 পয়েন্ট)
মানব দেহ থেকে বর্জ্য নিষ্কাশনে মূলত দুইটি প্রক্রিয়াকে সাধারণত সবাই জানে, মূত্রত্যাগ ও মলত্যাগ। প্রস্রাব,  প্রস্রাবের থলিতে প্রতিমুহূর্তে জমা থাকে, ফুলে ভর্তি  হলে প্রস্রাবের বেগ হয় এবং মানুষ থলে খালি করে থাকে প্রস্রাব করার মাধ্যমে। অনুরূপভাবে মলের ও একটি থলে আছে তবে থলেটি মলত্যাগের সুবিধার্থে নলাকার (টিউব) থাকে ডাক্তারি ভাষায় (বৃহদন্ত্র )মলাধার বলা হয়। মলাধার ভর্তি হলে মলত্যাগের মাধ্যমে খালি করা হয় । আমরা যেসব বস্তুকে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করি তার একটা অংশ হজমের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে আর বাদবাকি অংশ মনে পরিণত হয়। খাদ্যতন্ত্র বা ফাইবার পেটের হজম হয় না এবং মল তৈরিতে প্রধান উপাদান হিসেবে বিবেচ্য। সুস্থ মানুষের প্রতিদিন এমন পরিমাণ মল তৈরি হওয়া উচিত যাতে (মলাধার) মলের থলে অন্তত একবার ভর্তি হয় তাতে দিনে একবার মলত্যাগ করার প্রয়োজন হবে। 

নিয়মিত মলত্যাগের অভ্যাস থাকলে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার কোন সুযোগ নেই। মল অধিক সময় ধরে মলা ধরে জমা থাকলে অর্থাৎ মলা মলত্যাগ না করতে পারলে,  মল থেকে পানি শোষিত হওয়ার ফলে পানি বের হয়ে যাওয়ায়, মল দিনে দিনে শক্ত আকার ধারণ করে, ফলে ব্যক্তি কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। এ সবকিছুর একমাত্র প্রাকৃতিক সমাধান অধিক মলব্ধক খাদ্য মূলত শাকসবজি, ফলমূল ও দুধ-দধি ও আস্ত শস্যদানার খাদ্য পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্রহণ করা। এই বস্তুগুলো কিন্তু স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের প্রধান উপাদানও বটে। 

বেশ কিছু ফলে অধিক পরিমাণে খাইবার থাকাই কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসায় যুগ যুগ ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। সেগুলো হলো কাঠবাদাম, আনজির, পেঁপে আনারস , পেয়ারা ইত্যাদি। এছাড়াও ধৃতকুমারীর শাস পানিতে মিশিয়ে সকালে খালি পেটে এক থেকে দুই গ্লাস পরিমাণ খাওয়া যেতে পারে। প্রতিদিন এক গ্লাস বেলের জুস ও খাওয়া যেতে পারে। এগুলো নিয়মিত খাওয়ার মাধ্যমে কোষ্ঠকাঠিন্য চিরতরে দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও এগুলো প্রাকৃতিক বলে কোন সমস্যা দেহে দেখা দেবে না। আর কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিকারের জন্য অধিক পরিমাণে তেলেভাজা খাদ্যদ্রব্য খাওয়া থেকে পরিহার করতে হবে। উপরের খাদ্যগুলো নিয়মিতভাবে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য চিরতরে দূর হয়ে যায়। 

উত্তরটি পছন্দ হলে একটি আপ ভোট দিয়ে যান। আরো অনেক পরিমাণে জানতে ইজি আনসার এর সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

–1 টি ভোট
1 উত্তর
01 অক্টোবর 2023 "সাধারণ জ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Md Morsalin (200 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
0 টি উত্তর
09 সেপ্টেম্বর 2024 "চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন sowkot (72 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর
0 টি ভোট
0 টি উত্তর
28 জুলাই 2023 "চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Ibtasam ahmad ibtay (91 পয়েন্ট)
–1 টি ভোট
0 টি উত্তর
0 টি ভোট
1 উত্তর
08 ডিসেম্বর 2024 "গাইডলাইন" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Muhit (300 পয়েন্ট)
Easyanswer এ সুস্বাগতম, যেখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং গোষ্ঠীর অন্যান্য সদস্যদের নিকট থেকে উত্তর পেতে পারবেন। Live Traffic Feed
...