পুষ্টিগুণ কোনটাতে বেশি কাঁচা আমে না পাকা আমে? - Easyanswer নোটিশঃ

আমরা লক্ষ্য করেছি যে ইউজাররা AI দিয়ে Content লিখে ওয়েবসাইটে সাবমিট করছে। এই ধরণের কন্টেন্ট আমরা কনো অবস্থা তে গ্রহণ করবো না। এবং ঐ ইউজারের একাউন্ট ডিলিট করা হবে।

Easyanswer-এ এখন ৫০০ পয়েন্ট অর্জন করলে ৫০টাকা পেমেন্ট পাওয়া যায় | তাই নিবন্ধন করা না থাকলে এখানে ক্লিক করে নিবন্ধন করুন। উত্তর করার পূর্বে অবশ্যই নীতিমালা পড়ুন
সহজ উত্তরে আপনাকে স্বাগতম ! এটি একটি প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক কমিউনিটি। এই সাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন
0 টি ভোট
30 বার প্রদর্শিত
"কৃষি" বিভাগে করেছেন (53 পয়েন্ট)
কোন আমে পুষ্টিগুণ বেশি? 

1 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (53 পয়েন্ট)
সম্পাদিত করেছেন

চলছে সুস্বাদু রসালো ফল, আমের মৌসুম। আম পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দায়। আম এমন এক ফল যা কাঁচা এবং পাকা দুই অবস্থাতেই খাওয়া যায়।

আম পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি ফল। এতে রয়েছে বিভিন্ন রকমের খনিজ, ভিটামিন এবং বায়োঅ্যাক্টিভ যৌগ। কাঁচা এবং পাকা দুই ধরনের আমেই রয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ।

গরমের গুরুতে কাঁচা আম ভর্তা, আচার বা শরবত খেতে পছন্দ করেন সবাই। আমার ডালের সঙ্গে মিশিয়ে কিংবা তরকারিতে দিয়েও কাঁচা আম খাই অনেকে। তবে সুমিষ্ট পাকা আম খাওয়ার জন্যই আপেক্ষা করেন সবাই।

 কিন্তু কাঁচা না পাকা কোন ধরনের আম স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী তা নিয়ে অনেকেরই প্রশ্ন।  কাঁচা আমের স্বাদ টক। আর পাকা আম মিষ্টি। দু'ধরনের আমের পুষ্টিগুণও সু'খতনেয়। 
কাঁচা আম রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা উন্নত করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। যা ত্বক এবং চুলের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতেও সামান্য করে

★ আবার পাকা আমের মধ্যে রয়েছে বিটা-ক্যারোটিন এই উপাদানটি দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। বয়সজনিত সমস্যাও রুখে দিতে পারে। তবে পাকা আমে যেহেতু শর্করার পরিমাণ বেশি, তাই রক্তে শর্করা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়ে যায়।

কোনটা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো কাঁচা না কি পাকা?

 দুই ধরনের আমই শরীরের জন্য উপকারী। কাঁচা  আমে যেমন ভিটামিন সি থাকে বেশি। আবার পাকা আমে অ্যান্টি অক্সিড্যান্টেয় পরিমাণ বেশি। কাঁচা, পাকা দুই ধরনের আমেই ফাইবার থাকে প্রচুর। তাই দুধরনের আমই শরীরের পক্ষে ভালো।

 কাচা আম:

১. কাঁচা আমে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। কাঁচা আম যেভাবেই খাওয়া হোক, তা শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।

২. কাঁচা আমে গ্যালিক অ্যাসিড থাকে। যা গরমকালে হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে ফলে কাঁচা আম খেলে গ্যাস, অম্বলের সমস্যা দূর হয়।

৩. পটাশিয়াম থাকার কারণে কাঁচা আম খেলে ঘাম কম হয়। ক্লান্তিও দূর করতে সাহায্য করে কাঁচা আমের শরবত।

৪. কাঁচা আমে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এই ফল খেলে রুক্ষ, শুষ্ক ত্বক উজ্জ্বল দেখায়। তবে অতিরিক্ত না খাওয়াই উচিত। কাঁচা আম বেশি খেলে ডায়রিয়া হওয়ায় সম্ভাবনা থাকে।

পাকা আম: 

১. পাকা আমে ক্যালোরি, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, কার্বোহাইড্রেট, ক্যারোটিন ও পটাশিয়াম রয়েছে। ক্যারোটিন দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখে। বিশেষ করে শিশুদের দাঁত, চুল এবং দষ্টিশক্তির জন্য পাকা আম খুব উপকারী। 

২. রোজ একটি করে পাকা আম খেলে অ্যাসিডিটির সমস্যাও নিয়ন্ত্রণে থাকে। এছাড়া পাকা আমের মাধ্যে ক্যালোরি রয়েছে, যা শরীরে শক্তি জোগাতে সাহায্য করে। 


সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

–1 টি ভোট
0 টি উত্তর
01 সেপ্টেম্বর 2023 "সাধারণ জ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Abdur Rob (90 পয়েন্ট)
+1 টি ভোট
0 টি উত্তর
–1 টি ভোট
1 উত্তর
–1 টি ভোট
1 উত্তর
–1 টি ভোট
1 উত্তর
19 অগাস্ট 2023 "আনক্যাটাগরি" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Istiak Ahmed (62 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
0 টি উত্তর
+1 টি ভোট
1 উত্তর
03 অক্টোবর 2024 "সাধারণ জ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Muhit (300 পয়েন্ট)
Easyanswer এ সুস্বাগতম, যেখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং গোষ্ঠীর অন্যান্য সদস্যদের নিকট থেকে উত্তর পেতে পারবেন। Live Traffic Feed
...